গ্রাম আদালতে মোট ৩৩ টি দন্ডবিধির ধারা রয়েছে।
তার মধ্যে ফৌজদারীর দন্ডবিধির ধারা ২৭ টি এবং দেওয়ানীর দন্ডবিধির ধারা ০৬ টি।
দন্ডবিধির সংশ্লিষ্ট ধারা সমূহের বঙ্গানুবাদঃ
ফৌজদারী মামলার ২৭ টি ধারাঃ
৩২৩ = স্বেচ্ছায় আঘাত করিবার শাস্তি।
৩৩৪ = প্ররোচনার ফলে ইচ্ছা পূর্বক আঘাত করা।
৪২৬ = ক্ষতিসাধনের শাস্তি।
৪৪৭ = অপরাধমূলক অনধিকার প্রবেশের শাস্তি।
১৪৩ = বেআইনি সমাবেশে যোগদান করার শাস্তি।
১৪৭ = দাঙ্গা করিবার শাস্তি।
১৪১ = বেআইনি সমাবেশ।
১৬০ = কলহ বা মারামারির শাস্তি।
৩৪১ = অন্যায় নিয়ন্ত্রণের শাস্তি।
৩৪২ = অন্যায় আটকের শাস্তি।
৩৫২ = গুরুতর প্ররোচনা ব্যতিত আক্রমন কিংবা অপরাধজনক বল প্রয়োগের শাস্তি।
৩৫৮ = মারাত্মক প্ররোচনার ফলে আক্রমন করা কিংবা অপরাধজনক বল প্রয়োগ করা।
৫০৪ = শান্তিভঙ্গের উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃত প্ররোচনা বা অপমান করা।
৫০৬ = অপরাধ জনক ভীতি প্রদর্শনের শাস্তি।
৫০৮ = কোন ব্যক্তিকে বিধাতার বিরাগভাজন হইবে এইরূপ বিশ্বাস জন্মাইয়া কোন কাজ করার শাস্তি।
৫০৯ = কোন নারীর শ্লীলতাহানির উদ্দেশ্যে কথা, অঙ্গভঙ্গী বা কোন কাজ করার শাস্তি।
৫১০ = মাতাল ব্যক্তির প্রকাশ্যে অসদাচরণ।
৩৭৯ = চুরির শাস্তি।
৩৮০ = বাসগৃহ ইত্যাদিতে চুরি।
৩৮১ = কর্মচারী বা চাকর কর্তৃক মালিকের দখলভূক্ত সম্পত্তি চুরির শাস্তি।
৪০৩ = অসাধুভাবে সম্পত্তি আত্মসাৎ করার শাস্তি।
৪০৬ = অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের শাস্তি।
৪১৭ = প্রতারণার শাস্তি।
৪২০ = প্রতারণা ও অসাধুভাবে সম্পত্তি অর্পণ করতে প্রবৃত্ত করা।
৪২৭ = অনিষ্ট করিয়া পঞ্চাশ টাকা বা উহার অধিক ক্ষতিসাধনের শাস্তি।
৪২৮ = দশ টাকা বা তদউর্ধ্ব মূল্যের পশু হত্যা বা বিকলাঙ্গ করিয়া অনিষ্টসাধন।
৪২৯ = যে কোন মূল্যের গবাধি পশু ইত্যাদি অথবা পঞ্চাশ টাকা মূল্যের পশুকে হত্যা বা বিকলাঙ্গ করিয়া অনিষ্টসাধন।
দেওয়ানী মামলার ০৬ টি ধারাঃ
০১। কোন চুক্তি, রশিদ বা অন্য কোন দলিল মূল্যে প্রাপ্য অর্থ আদায়ের জন্য মামলা।
০২। কোন অস্থাবর সম্পত্তির পুনরুদ্ধার বা উহার মূল্য আদায়ের জন্য মামলা।
০৩। স্থাবর সম্পত্তি বেদখল হওয়ার এক বৎসরের মধ্যে উহার দখল পুনরুদ্ধারের মামলা।
০৪। কোন অস্থাবর সম্পত্তির জবর দখল বা ক্ষতি করার জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়ের জন্য মামলা।
০৫। গবাদিপশু অনধিকার প্রবেশের কারণে ক্ষতিপূরণের মামলা।
০৬। কৃষি শ্রমিকদেরকে পরিশোধ্য মজুরি ও ক্ষতিপূরণ আদায়ের মামলা।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS